Description
গরুর মাংস হাড় এবং চর্বি ছাড়া
আমাদের দেশে দেশী ষাঁড় গরুর গোশতের চাহিদা অনেক। কিন্তু সমস্যা হলো বাজারে বা বিভিন্ন সুপারশপে আমরা যে গরুর গোশত পাই, সেগুলো দেশী কিনা কিংবা ফ্রেশ কীনা সেটা নিয়ে উদ্বেগের শেষ নেই। আর তাই, আপনার পরিবারের চাহিদা অনুযায়ী নিশ্চিতভাবেই দেশী এবং সেরা মানের গরুর গোশতের সরবরাহের দায়ীত্ব নিয়ে নিয়েছে খাসফুড!
আমাদের গরু গোশত বাজারের গোশতের চেয়ে গুণে ও মানে ব্যতিক্রম। লালন-পালন থেকে শুরু করে জবাই করা পর্যন্ত নিজস্ব তত্বাবধানে নিশ্চিত করা হয় যাতে কোনো ধরনের ক্ষতিকর উপাদান উৎপাদিত গোশতে না থাকে। বাজারের বিষাক্ত ফিড না খাইয়ে বরং প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে বড় করা হয় আমাদের দেশি ষাঁড় গরুগুলোকে। সেই সাথে নেপিয়ার ঘাস, চালের গুঁড়া, ভুট্টা, খৈল, ছোলা ইত্যাদির সমন্বয়েও তৈরি করে খাওয়ানো হয় দৈনন্দিন খাবার। রোগ জীবাণুর আক্রমণ ঠেকানোর জন্য নিশ্চিত করা হয় আলো-বাতাসযুক্ত উন্নত পরিবেশ। এরই ফলশ্রুতিতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন খামারে লালিত আমাদের এই ষাঁড় গরুগুলোর সেরা মানের এবং স্বাদের গোশতের নিশ্চয়তা পাচ্ছেন আমাদের কাছে।
উল্লেখ্য, হাড় সহ প্রতি কেজি গোশতের মধ্যে হাড় ও চর্বি থাকবে ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম পর্যন্ত। সকালে জবাই করে দুপুরের মধ্যেই পৌঁছে দেয়া হয় ফ্রেশ গোশত। সুতরাং কোনো ধরনের ফ্রোজেন গোশত পাওয়ার আশংকা একদমই নেই!
বিঃদ্রঃ গরু এবং খাসীর কলিজা, ভুড়ি, মাথা এবং পায়া আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। আর, আমাদের সাপ্লাই ফিল-আপ হয়ে গেলে অর্ডার নেয়া বন্ধ করে দেয়া হয় সেই সপ্তাহের জন্য। সেক্ষেত্রে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী সপ্তাহের জন্য। সারা সপ্তাহ অর্ডার নিয়ে প্রতি শুক্রবার আমরা এই গোশত সরবরাহ করে থাকি।
আমাদের গরুর মাংস আর বাজারের গরুর মাংসের মধ্যে পার্থক্য
১. দেশি জাতের ষাঁড় গরুর সাস্থ্যকর মাংস এবং বাজারেরটা মূলত হাইব্রিড গরুর মাংস।
২. সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে লালন পালন করা হয়।
৩. এই গরুকে বাজারের মত মোটাতাজা বা বেশি মাংস পাওয়ার জন্য কোন রকম ক্ষতিকর এন্টিবায়োটিক বা অসাস্থ্যকর খাবার খাওয়ানো হয় না।
৪. আর ওজনের দিক থেকে ঠিক থাকবে ইনশাআল্লাহ্ ।
৫. চর্বি এবং হাড়ের পরিমাণ যা বলা হয়েছে (প্রতি কেজিতে আনুমানিক ২০০ গ্রাম) তার চেয়ে কম পরিমাণেই দেয়ার চেষ্টা করব। এর থেকে বেশী হলে টাকা রিফান্ড করে দেয়া হয়।
৬. গোশত হালাল হওয়ার জন্য ধর্মীয় বিধি নিষেধ মেনে গরু জবাই করা জরুরী। ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার” বলে গরু জবাই না করলে সেটা ভক্ষণ করা হারাম বলে গণ্য হবে। কসাইখানাতে যারা জবাই করে তারা এ বিষয়ে কতটুকু সচেতন? আমাদেরকে কি তারা হালাল গোশত সরবরাহ করতে পারছে?
৭. জবাইয়ের পর গরুর গোশত আমরা পানিতে চুবাই না; তাই ওজনে নেই কোন সূক্ষ্ম বা স্থুল কারচুপি।
৮. যেদিন জবাই করা হয় ঐ দিনেই ডেলিভারি করে শেষ করা হয়।কিন্তু বাজারে এসব নিশ্চয়তা আপনাকে দিবেনা। বাজারে কিনতে গেলে আপনাকে প্রতি কেজিতে এর অনেক বেশি হাড়/চর্বি ইত্যাদি দিতে পারে। এসব বিবেচনা করলে আপনি দেখতে পাবেন আমাদের গরুর মাংসের দাম কোন মতে বেশি নয়।
Darci –
I want to to thank you for this fantastic read!! I absolutely loved every little bit of it.
I’ve got you book marked to look at new things you post…
Here is my blog post Join us